চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম:
চুয়াডাঙ্গার জেলা পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম সে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ। পরতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের র্আদর্শগত ভিন্নতা মেনে জানা গেছে, পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা জেলায় যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।
তিনি সুনিপুণ দক্ষতার মাধ্যমে সুষ্ঠ তদন্তের ফলে দোষীরা খুব দ্রুতই আইনের আওতায় চলে আসে এবং তাদের শাস্তিও হয়। তাঁর দায়িত্বরত চুয়াডাঙ্গা জেলাবাসী বলেন, “পুলিশ জনগণের বন্ধু” তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ সুপার তিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করেন।
পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রত্যেকটি উপজেলার মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ সুপার। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন। তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকা মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন।
তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় সমগ্র চুয়াডাঙ্গাবাসী, গর্ববোধ সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় মুগ্ধ, বাংলাদেশের প্রতিটা জেলায় একজন করে পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের মতো সৎ পুলিশ সুপার থাকবেন সেদিনই বাংলাদেশ হয়ে উঠবে নিরাপদ, সুন্দর এবং শান্তিময় দেশ।
তিনি আমাদের বন্ধু তার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমাদের চুয়াডাঙ্গা জেলায় মাদক, চাদাঁবাজ, দখলবাজ, মোবাইল উদ্ধার টাকাসহ , জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মুক্ত। একজন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠী আওয়াজ তোলা পুলিশ সুপার পেয়ে আমরা সত্যিই ধন্য তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন।
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম সাংবাদিক কে বলেন, বর্তমান সরকার গণমানুষের বন্ধু, সরকার আমাদের পাঠিয়েছেন মানুষের মুখেহাসি ফোটাতে, মানুষের সাথে মিলেমিশে তাদের সুখ দুঃখভাগাভাগি করে নিতে।
আমরা মানুষের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চাদাঁবাজ, ইভটিজার মুক্ত করে মানুষের মাঝে শান্তি ফিরিয়ে আনা।একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো পুলিশ। আর আমরা যদি তাদের আশ্রয় এবং তাদের সমস্যা নিরসন না করি তাহলে কে করবে। “পুলিশ জনতার এবং জনতা পুলিশের” আমি এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাবো।
তিনি আরো বলেন, আমি একটি কথা বলবো চুয়াডাঙ্গা জেলা বাসীর উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশ কে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশজনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও। পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধুহিসেবে জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে।
