নিজস্ব প্রতিনিধি:
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মু. ইসমাঈল হোসেনের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ টিম এই দুই শিক্ষার্থীর চিকিৎসা সেবা চালিয়ে যাচ্ছে।
ডা. ইসমাঈল জানান, ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েমের হাত-পা নাড়াচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের চিনতে পারছেন। কনশাস লেভেল ১০থেকে ১২ এর মধ্যে ওঠানামা করছে। একটি সুস্থ মানুষের স্বাভাবিক মাত্রা ১৫ হলেও, তার অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। রক্তক্ষরণজনিত জটিলতা থাকলেও শারীরিক অবস্থা অনেকটাই স্থিতিশীল। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটায় তার জন্য আবার নতুন করে মেডিকেল বোর্ড বসবে।
অন্যদিকে মামুন মিয়ার মাথার খুলি অপারেশনের মাধ্যমে খুলে ফ্রিজে রাখা হয়েছে। চার দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর তাকে আইসিইউতে এবং পরে উন্নতি হওয়ায় কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে দুমাস পর মাথার খুলি প্রতিস্থাপন করা হবে।
সংঘর্ষ-পরবর্তী পরিস্থিতিতে এখনও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও ২ নম্বর গেটসংলগ্ন জোবরা এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া নয়জন আসামির জামিন আবেদনও আদালত নাকচ করেছে।
সূত্র: সময় টিভি